ড্রাগন ফলের রাজধানী হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার গৌরীনাথপুর বাজারে দূরদূরান্ত থেকে আসেন ক্রেতারা। সকাল থেকেই শুরু হয় বেচাকেনা। চলে বিকেল পর্যন্ত। বাহারি রঙের চোখ জুড়ানো সুস্বাদু ড্রাগন ফল সাজানো থাকে প্রায় প্রতিটি আড়তে। ব্যবসায়ীরা জানান, মৌসুমের এই সময়ে প্রতিদিনই বাজারের ৭৮টি আড়তে প্রায় কোটি টাকার ড্রাগন ফল বেচাকেনা হয়। জেলার চাহিদা মিটিয়ে পাঠানো হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। উৎপাদিত ফসল বিক্রির জন্য নিজ জেলায় বড় বাজার থাকা এবং ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় খুশি কৃষকরা। চাষি ও ব্যবসায়ীরা বলেন, সহজেই ক্ষেত থেকে ড্রাগন ফল তুলে এনে বাজারে বিক্রি করা যাচ্ছে। নিরাপদ ড্রাগন ফল উৎপাদন নিয়ে আছে নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা। কৃষি বিভাগ বলছে,...
3
ড্রাগন ফলের রাজধানী হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার গৌরীনাথপুর বাজারে দূরদূরান্ত থেকে আসেন ক্রেতারা। সকাল থেকেই শুরু হয় বেচাকেনা। চলে বিকেল পর্যন্ত।
বাহারি রঙের চোখ জুড়ানো সুস্বাদু ড্রাগন ফল সাজানো থাকে প্রায় প্রতিটি আড়তে। ব্যবসায়ীরা জানান, মৌসুমের এই সময়ে প্রতিদিনই বাজারের ৭৮টি আড়তে প্রায় কোটি টাকার ড্রাগন ফল বেচাকেনা হয়। জেলার চাহিদা মিটিয়ে পাঠানো হচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
উৎপাদিত ফসল বিক্রির জন্য নিজ জেলায় বড় বাজার থাকা এবং ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় খুশি কৃষকরা। চাষি ও ব্যবসায়ীরা বলেন, সহজেই ক্ষেত থেকে ড্রাগন ফল তুলে এনে বাজারে বিক্রি করা যাচ্ছে।
নিরাপদ ড্রাগন ফল উৎপাদন নিয়ে আছে নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা। কৃষি বিভাগ বলছে, এ বিষয়ে তারা নজর রাখছেন। পাশাপাশি বাজার ব্যবস্থাপনাতেও কাজ করছেন তারা।
ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক ষষ্টি চন্দ্র রায় বলেন, জেলায় নিরাপদ ড্রাগন ফল উৎপাদনে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। যাতে তারা ফলে ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহার না করে, সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, গৌরীনাথপুরের এই বাজারে ঝিনাইদহের ৩টি উপজেলা ছাড়াও পার্শ্ববর্তী চুয়াডাঙ্গা ও যশোর জেলার কৃষকরাও তাদের উৎপাদিত ড্রাগন ফল বিক্রি করতে নিয়ে আসেন।