ঢাকা ০১:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
 জরুরি সংবাদকর্মী আবশ্যক। আগ্রহীরা ইমেইল আবেদন করুনঃ chalonbilersomoy@gmail.com। চলনবিলের সময় এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

ছুটির দিনে ক্রেতাশূন্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা

অনলাইন নিউজ ডেস্ক,পরিবর্তন টিভি
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৯:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫ ৫৮ বার পড়া হয়েছে
চলনবিলের সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৯তম আসর এখনও সেভাবে জমে ওঠেনি। পহেলা জানুয়ারি উদ্ধোধনের পর কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা-দর্শনার্থী না থাকলেও আজ সরকারি ছুটির দিন থেকে মেলায় প্রাণ ফেরার প্রত্যাশা ছিল ব্যবসায়ীদের৷ কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে ক্রেতা-দর্শনার্থীর উপস্থিতি অনেকটা কম।

ব্যবসায়ীরা পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসলেও ক্রেতা-দর্শনার্থীদের দেখা মিলছে না। মেলার প্রাঙ্গণ অনেকটা ফাঁকা। ছুটির দিনে এমন বৈরী আবহাওয়ায় হতাশ তারা।

বিক্রয় কর্মীদের আশা, বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়বে। তিনি বলছেন, দিনের শুরুতে বেচা-বিক্রি থাকে না। বিকাল নাগাদ শুরু হয়। সপ্তাহিক ছুটির দিনে ক্রেতা সমাগম বাড়ে। এ দিন ব্যবসাও ভালো হয়। কিন্তু শীতের কারণে হোঁচট খাচ্ছে। বাইরে বাতাসের কারণে কেউ কেউ প্যাভিলিয়ন ও স্টলে ঢুকে বের হতে চাচ্ছেন না। নিজেদের পছন্দের পণ্য এবং বিভিন্ন অফার যাচাই করছেন তারা।

মেলায় এবার ৩৬২টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে ৩৫১টিই দেশীয় প্রতিষ্ঠানের স্টল-প্যাভিলিয়ন। বাকি ১১টি স্টল ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, হংকং ও মালয়েশিয়া—এই ৭ দেশের।মাসব্যাপী এ মেলা সকাল ১০টা হতে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন খোলা থাকবে রাত ১০টা পর্যন্ত। মেলায় প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা এবং ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা তাদের কার্ড দেখিয়ে বিনা মূল্যে মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ছুটির দিনে ক্রেতাশূন্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা

আপডেট সময় : ০৮:৫৯:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৫

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৯তম আসর এখনও সেভাবে জমে ওঠেনি। পহেলা জানুয়ারি উদ্ধোধনের পর কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা-দর্শনার্থী না থাকলেও আজ সরকারি ছুটির দিন থেকে মেলায় প্রাণ ফেরার প্রত্যাশা ছিল ব্যবসায়ীদের৷ কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে ক্রেতা-দর্শনার্থীর উপস্থিতি অনেকটা কম।

ব্যবসায়ীরা পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসলেও ক্রেতা-দর্শনার্থীদের দেখা মিলছে না। মেলার প্রাঙ্গণ অনেকটা ফাঁকা। ছুটির দিনে এমন বৈরী আবহাওয়ায় হতাশ তারা।

বিক্রয় কর্মীদের আশা, বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়বে। তিনি বলছেন, দিনের শুরুতে বেচা-বিক্রি থাকে না। বিকাল নাগাদ শুরু হয়। সপ্তাহিক ছুটির দিনে ক্রেতা সমাগম বাড়ে। এ দিন ব্যবসাও ভালো হয়। কিন্তু শীতের কারণে হোঁচট খাচ্ছে। বাইরে বাতাসের কারণে কেউ কেউ প্যাভিলিয়ন ও স্টলে ঢুকে বের হতে চাচ্ছেন না। নিজেদের পছন্দের পণ্য এবং বিভিন্ন অফার যাচাই করছেন তারা।

মেলায় এবার ৩৬২টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন রয়েছে। এর মধ্যে ৩৫১টিই দেশীয় প্রতিষ্ঠানের স্টল-প্যাভিলিয়ন। বাকি ১১টি স্টল ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, হংকং ও মালয়েশিয়া—এই ৭ দেশের।মাসব্যাপী এ মেলা সকাল ১০টা হতে রাত ৯টা পর্যন্ত চলবে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন খোলা থাকবে রাত ১০টা পর্যন্ত। মেলায় প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা এবং ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা তাদের কার্ড দেখিয়ে বিনা মূল্যে মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন।