ঢাকা ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
 জরুরি সংবাদকর্মী আবশ্যক। আগ্রহীরা ইমেইল আবেদন করুনঃ chalonbilersomoy@gmail.com। চলনবিলের সময় এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

কাফনের কাপড় পরে নিয়োগ স্থগিত হওয়া প্রাথমিক শিক্ষকদের শাহবাগে অবস্থান

পরিবর্তন টিভি নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৯:১০:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৫৩ বার পড়া হয়েছে

ছবি: সংগৃহীত

চলনবিলের সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অষ্টম দিনের মতো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ছয় হাজার ৫৩১ জনের দ্রুত নিয়োগের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।

 

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনের সড়কে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান নেন তারা।

এ সময় তারা বলেন, তাদের নিয়োগ হয়েছিল ২০২৩ সালের বিধিমালা অনুযায়ী। একই নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রথম দুই ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা প্রায় বছরখানেক আগে কর্মস্থলে যোগদান করলেও ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের তৃতীয় ধাপের সাড়ে ৬ হাজার সুপারিশপ্রাপ্তদের নিয়োগ ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন।

 

উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩১ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে নিয়োগ স্থগিত করে আদেশ দেয় হাইকোর্ট।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

কাফনের কাপড় পরে নিয়োগ স্থগিত হওয়া প্রাথমিক শিক্ষকদের শাহবাগে অবস্থান

আপডেট সময় : ০৯:১০:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

অষ্টম দিনের মতো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ছয় হাজার ৫৩১ জনের দ্রুত নিয়োগের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা।

 

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনের সড়কে কাফনের কাপড় পরে অবস্থান নেন তারা।

এ সময় তারা বলেন, তাদের নিয়োগ হয়েছিল ২০২৩ সালের বিধিমালা অনুযায়ী। একই নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রথম দুই ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা প্রায় বছরখানেক আগে কর্মস্থলে যোগদান করলেও ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের তৃতীয় ধাপের সাড়ে ৬ হাজার সুপারিশপ্রাপ্তদের নিয়োগ ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন।

 

উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩১ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে নিয়োগ স্থগিত করে আদেশ দেয় হাইকোর্ট।