ঢাকা ০৯:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ৭ম জন্মদিনে স্বপ্নকে শাজাহানপুর প্রেসক্লাবের উষ্ণ অভিনন্দন! Logo টাইগারদের দাপুটে বোলিংয়ে বিধ্বস্ত পাক ব্যাটাররা, মামুলি লক্ষ্য বাংলাদেশের Logo মধ্যরাতে মদ্যপ অবস্থায় নোবেলের মারামারি, অতঃপর… Logo হাতে পবিত্র কোরআন লিখলেন ৯ বছরের শিশু Logo সাবেক পরিচালকদের অ্যাকাউন্ট জব্দ হলেও নতুন ব্যবস্থাপনায় আমানত বেড়েছে ইউসিবিএলের Logo বাসে আগুন দেওয়ার চেষ্টা, নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেপ্তার Logo সান্তাহার পৌর এলাকায় চলছে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি’র সিরিজ Logo ফিটনেসবিহীন গণপরিবহন সরাতে বিশেষ ঋণ দিবে সরকার Logo টাঙ্গুয়ার হাওরে দুই বোটের সংঘর্ষে আহত ৯ Logo টেলিগ্রাম অ্যাপে ‘বিনিয়োগ’ ফাঁদে ফেলে মানুষকে নিঃস্ব করত তারা
নোটিশঃ
 জরুরি সংবাদকর্মী আবশ্যক। আগ্রহীরা ইমেইল আবেদন করুনঃ chalonbilersomoy@gmail.com। চলনবিলের সময় এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

বরগুনায় তরমুজের বাম্পার ফলন

বরগুনা প্রতিনিধি, পরিবর্তন টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:১৫:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫ ৫৮ বার পড়া হয়েছে
চলনবিলের সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জেলায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে ব্যাপক। বাজারে তরমুজের চাহিদা ও ভালো সরবরাহ রয়েছে।

বরগুনা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এ বছর তরমুজের আবাদ বেড়েছে। ১২ হাজার ৩শ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। এ মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত ছিলো ৮হাজার ৩শ হেক্টর। এ বছরে উৎপাদিত তরমুজের সম্ভাব্য বাজারমূল্য ১হাজার ৭শ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের সহকারী উপ-পরিচালক এসএম বদরুল আলম।

 

মাঠজুড়ে তরমুজের সমারোহ। কৃষকের তিন মাসের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর মাঠ থেকে বাজারে যাচ্ছে বরগুনার তরমুজ। এ বছর বাম্পার ফলনে কৃষকও ব্যাপক লাভের স্বপ্ন দেখছে। বাজারে বিভিন্ন সাইজের তরমুজের দাম ১শ টাকা থেকে ৬শ টাকা পর্যন্ত ওঠা-নামা করছে। রমজানে বরগুনা বাজারের তরমুজের চাহিদা স্বাভাবিক আছে জানিয়েছেন, আড়তদার আইয়ুব আলি খান। তিনি আরও জানান, বড় তরমুজের চেয়ে মাঝারি ও ছোট তরমুজের চাহিদা বেশি। বর্তমানে বাজারে সর্বনিম্ন ২০ টাকায়ও তরমুজ পাওয়া যাচ্ছে।

 

বরগুনার কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মো. শাহ্জাহান আলী জানান, ‘কৃষি বিপণন বিধি’ অনুযায়ী তরমুজের ক্ষেত্রে উৎপাদনের পর থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছাতে ৩০ শতাংশ লাভ করতে পারবে। বাজারে কিছু অসংগতি রয়েছে, যা আমরা নিয়মিত তদারকি করছি।

 

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বরগুনার সহকারী পরিচালক সুচন্দ্র মন্ডল জানিয়েছেন, রমজানের শুরু থেকেই আমরা তরমুজের ক্ষেত থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত মনিটরিং করছি। ক্ষেত ও পাইকারের কাছে যে দামে বিক্রি হচ্ছে সেটা যৌক্তিক পর্যায়ে আছে। কিন্তু খুচরা বিক্রেতারা বাজারের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে গিয়ে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দাম নিচ্ছেন। আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

বরগুনায় তরমুজের বাম্পার ফলন

আপডেট সময় : ০৬:১৫:১৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫

জেলায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে ব্যাপক। বাজারে তরমুজের চাহিদা ও ভালো সরবরাহ রয়েছে।

বরগুনা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এ বছর তরমুজের আবাদ বেড়েছে। ১২ হাজার ৩শ হেক্টর জমিতে তরমুজের চাষ হয়েছে। এ মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত ছিলো ৮হাজার ৩শ হেক্টর। এ বছরে উৎপাদিত তরমুজের সম্ভাব্য বাজারমূল্য ১হাজার ৭শ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগের সহকারী উপ-পরিচালক এসএম বদরুল আলম।

 

মাঠজুড়ে তরমুজের সমারোহ। কৃষকের তিন মাসের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর মাঠ থেকে বাজারে যাচ্ছে বরগুনার তরমুজ। এ বছর বাম্পার ফলনে কৃষকও ব্যাপক লাভের স্বপ্ন দেখছে। বাজারে বিভিন্ন সাইজের তরমুজের দাম ১শ টাকা থেকে ৬শ টাকা পর্যন্ত ওঠা-নামা করছে। রমজানে বরগুনা বাজারের তরমুজের চাহিদা স্বাভাবিক আছে জানিয়েছেন, আড়তদার আইয়ুব আলি খান। তিনি আরও জানান, বড় তরমুজের চেয়ে মাঝারি ও ছোট তরমুজের চাহিদা বেশি। বর্তমানে বাজারে সর্বনিম্ন ২০ টাকায়ও তরমুজ পাওয়া যাচ্ছে।

 

বরগুনার কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মো. শাহ্জাহান আলী জানান, ‘কৃষি বিপণন বিধি’ অনুযায়ী তরমুজের ক্ষেত্রে উৎপাদনের পর থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পৌঁছাতে ৩০ শতাংশ লাভ করতে পারবে। বাজারে কিছু অসংগতি রয়েছে, যা আমরা নিয়মিত তদারকি করছি।

 

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বরগুনার সহকারী পরিচালক সুচন্দ্র মন্ডল জানিয়েছেন, রমজানের শুরু থেকেই আমরা তরমুজের ক্ষেত থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত মনিটরিং করছি। ক্ষেত ও পাইকারের কাছে যে দামে বিক্রি হচ্ছে সেটা যৌক্তিক পর্যায়ে আছে। কিন্তু খুচরা বিক্রেতারা বাজারের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে গিয়ে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দাম নিচ্ছেন। আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি।