ঢাকা ০৬:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo চাটমোহরের হান্ডিয়াল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের পেশ ইমাম সবুর মিঞা আর নেই Logo বগুড়ায় “চলনবিলের সময়” পত্রিকার সাংবাদকর্মীদের মাঝে হাসিমুখে পরিচয়পত্র ও নিয়োগপত্র প্রদান Logo মেধাভিত্তিক দেশ গঠনে শিক্ষা অপরিহার্য: ব্যারিস্টার অসীম Logo রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পাচ্ছেন মাদ্রাসাশিক্ষার্থীরা Logo জুলাই যোদ্ধাদের জন্য চাকরিতে কোটা থাকছে না : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা Logo ৮ দফা দাবিতে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান ধর্মঘট করেছেন শিক্ষার্থীরা Logo বিআরটিএ পাবনা সার্কেলের অভিযানে ১২ টি মামলা ও ২৯ হাজার টাকা জরিমানা Logo পদ্মার ভাঙনে সুজানগরের মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাচ্ছে শ শ বাড়ীঘর ও ফসলী জমি Logo ৭ম জন্মদিনে স্বপ্নকে শাজাহানপুর প্রেসক্লাবের উষ্ণ অভিনন্দন! Logo টাইগারদের দাপুটে বোলিংয়ে বিধ্বস্ত পাক ব্যাটাররা, মামুলি লক্ষ্য বাংলাদেশের
নোটিশঃ
 জরুরি সংবাদকর্মী আবশ্যক। আগ্রহীরা ইমেইল আবেদন করুনঃ chalonbilersomoy@gmail.com। চলনবিলের সময় এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

মোহামেডানকে হারিয়ে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয় আবাহনীর

স্পোর্টস ডেস্ক,পরিবর্তন টিভি
  • আপডেট সময় : ০৬:০৮:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ ৪৮ বার পড়া হয়েছে
চলনবিলের সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনীর রাজত্ব যেন অক্ষুণ্নই থাকল। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শিরোপা প্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে ৬ উইকেটে হারিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো শিরোপা জিতেছে আকাশি-নীলরা। এই জয়ে ২৪তম ডিপিএল ট্রফি উঠলো আবাহনীর হাতে—যেটি নিজস্ব রেকর্ড আরও একধাপ ওপরে নিয়ে গেল।

ম্যাচটি ছিল কার্যত ফাইনাল। দুই দলের পয়েন্ট সমান থাকায়, জয়ী দলই হবে চ্যাম্পিয়ন—এই সরল সমীকরণ নিয়েই মাঠে নামে আবাহনী ও মোহামেডান। তবে একগুচ্ছ তারকা খেলোয়াড়কে ছাড়াই আজ মাঠে নামে মোহামেডান। অনুপস্থিত ছিলেন তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, তাওহীদ হৃদয়দের মতো তারকারা।

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় আবাহনী। ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪০ রানে থামে মোহামেডান। মাহমুদউল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম করেন সমান ৫০ রান। রনি তালুকদার করেন ৪৫ রান। বল হাতে আবাহনীর পক্ষে মোসাদ্দেক হোসেন ও মৃত্যুঞ্জয় নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই করে আবাহনী। তবে ১০৮ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর ম্যাচ কিছুটা চাপে পড়ে। ঠিক সেই সময় হাল ধরেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও মোহাম্মদ মিঠুন। দুজনেই থাকেন অপরাজিত। সৈকতের ব্যাট থেকে আসে ৭৮ রান, আর মিঠুন করেন ৬৬ রান। ১৩৫ রানের অনবদ্য জুটিতে জয় এনে দেন দলকে, সেটাও ৪০.৪ ওভারেই।

মোসাদ্দেকের ব্যাট থেকে যখন বিজয়ের রানটি আসে, আবাহনীর ডাগআউটে তখন শুরু হয় চেনা উৎসব। আকাশি-নীল পতাকায় ছেয়ে যায় মাঠ। কোচ হান্নান সরকারকে কাঁধে তুলে নেয় শিরোপাজয়ী দল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

মোহামেডানকে হারিয়ে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয় আবাহনীর

আপডেট সময় : ০৬:০৮:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আবাহনীর রাজত্ব যেন অক্ষুণ্নই থাকল। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে শিরোপা প্রতিদ্বন্দ্বী মোহামেডানকে ৬ উইকেটে হারিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো শিরোপা জিতেছে আকাশি-নীলরা। এই জয়ে ২৪তম ডিপিএল ট্রফি উঠলো আবাহনীর হাতে—যেটি নিজস্ব রেকর্ড আরও একধাপ ওপরে নিয়ে গেল।

ম্যাচটি ছিল কার্যত ফাইনাল। দুই দলের পয়েন্ট সমান থাকায়, জয়ী দলই হবে চ্যাম্পিয়ন—এই সরল সমীকরণ নিয়েই মাঠে নামে আবাহনী ও মোহামেডান। তবে একগুচ্ছ তারকা খেলোয়াড়কে ছাড়াই আজ মাঠে নামে মোহামেডান। অনুপস্থিত ছিলেন তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, তাওহীদ হৃদয়দের মতো তারকারা।

টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় আবাহনী। ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৪০ রানে থামে মোহামেডান। মাহমুদউল্লাহ ও আরিফুল ইসলাম করেন সমান ৫০ রান। রনি তালুকদার করেন ৪৫ রান। বল হাতে আবাহনীর পক্ষে মোসাদ্দেক হোসেন ও মৃত্যুঞ্জয় নিয়েছেন ২টি করে উইকেট।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই করে আবাহনী। তবে ১০৮ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর ম্যাচ কিছুটা চাপে পড়ে। ঠিক সেই সময় হাল ধরেন অধিনায়ক মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ও মোহাম্মদ মিঠুন। দুজনেই থাকেন অপরাজিত। সৈকতের ব্যাট থেকে আসে ৭৮ রান, আর মিঠুন করেন ৬৬ রান। ১৩৫ রানের অনবদ্য জুটিতে জয় এনে দেন দলকে, সেটাও ৪০.৪ ওভারেই।

মোসাদ্দেকের ব্যাট থেকে যখন বিজয়ের রানটি আসে, আবাহনীর ডাগআউটে তখন শুরু হয় চেনা উৎসব। আকাশি-নীল পতাকায় ছেয়ে যায় মাঠ। কোচ হান্নান সরকারকে কাঁধে তুলে নেয় শিরোপাজয়ী দল।