ঢাকা ১০:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
 জরুরি সংবাদকর্মী আবশ্যক। আগ্রহীরা ইমেইল আবেদন করুনঃ chalonbilersomoy@gmail.com। চলনবিলের সময় এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

এক পাওয়ার-ব্যাংকের ব্যাটারিতে মাঝ আকাশে বিমানে সর্বনাশ

আন্তর্জাতিক নিউজ ডেস্ক,
  • আপডেট সময় : ০৯:৫২:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫ ৫ বার পড়া হয়েছে
চলনবিলের সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অবতরণের কিছুক্ষণ আগে আচমকা ওভারহেড লকার থেকে ধোঁয়া এবং আগুন বেরোতে দেখা যায়। এসময় ধোঁয়ার কারণে এক যাত্রীর শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। প্যারামেডিকরা তাকে পরীক্ষা করেন। সোমবারের এ ঘটনায় আগুন নেভাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেয় কেবিন ক্রুরা। এর কিছুক্ষণ পর নিরাপদে অবতরণ করে বিমানটি। ভিএ১৫২৮ বিমানটি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে হোবার্টের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল।

ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তারা সর্বদা যাত্রী এবং ক্রুদের নিরাপত্তাকেই অগ্রাধিকার দেয়। জরুরি পরিষেবা টিমগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে তারা বলে, বিমানটি নামার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ায় সব যাত্রী সুস্থ এবং অক্ষত রয়েছেন।

তবে কীভাবে বিমানে আগুন লাগল তা সেটি নিশ্চিত হওয়া না গেলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, যাত্রীদের লাগেজের ভেতর থাকা একটি পাওয়ার ব্যাংক থেকে আগুনের সূত্রপাত।

আগুন লাগা ওই ব্যাগটি দ্রুতই সরিয়ে ফেলা হয়। অস্ট্রেলিয়ান ট্রান্সপোর্ট সেফটি ব্যুরো-এটিএসবি এবং সিভিল অ্যাভিয়েশন সেফটি অথরিটি-সিএএসএ যৌথভাবে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। যদি সত্যিই পাওয়ার ব্যাঙ্ক থেকে আগুন লেগে থাকে, তা হলে লিথিয়াম ব্যাটারির ব্যবহারসংক্রান্ত নীতি পর্যালোচনা করে দেখতে হবে তাদের।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

এক পাওয়ার-ব্যাংকের ব্যাটারিতে মাঝ আকাশে বিমানে সর্বনাশ

আপডেট সময় : ০৯:৫২:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫

অবতরণের কিছুক্ষণ আগে আচমকা ওভারহেড লকার থেকে ধোঁয়া এবং আগুন বেরোতে দেখা যায়। এসময় ধোঁয়ার কারণে এক যাত্রীর শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। প্যারামেডিকরা তাকে পরীক্ষা করেন। সোমবারের এ ঘটনায় আগুন নেভাতে দ্রুত পদক্ষেপ নেয় কেবিন ক্রুরা। এর কিছুক্ষণ পর নিরাপদে অবতরণ করে বিমানটি। ভিএ১৫২৮ বিমানটি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে হোবার্টের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল।

ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তারা সর্বদা যাত্রী এবং ক্রুদের নিরাপত্তাকেই অগ্রাধিকার দেয়। জরুরি পরিষেবা টিমগুলোকে ধন্যবাদ জানিয়ে তারা বলে, বিমানটি নামার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ায় সব যাত্রী সুস্থ এবং অক্ষত রয়েছেন।

তবে কীভাবে বিমানে আগুন লাগল তা সেটি নিশ্চিত হওয়া না গেলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, যাত্রীদের লাগেজের ভেতর থাকা একটি পাওয়ার ব্যাংক থেকে আগুনের সূত্রপাত।

আগুন লাগা ওই ব্যাগটি দ্রুতই সরিয়ে ফেলা হয়। অস্ট্রেলিয়ান ট্রান্সপোর্ট সেফটি ব্যুরো-এটিএসবি এবং সিভিল অ্যাভিয়েশন সেফটি অথরিটি-সিএএসএ যৌথভাবে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। যদি সত্যিই পাওয়ার ব্যাঙ্ক থেকে আগুন লেগে থাকে, তা হলে লিথিয়াম ব্যাটারির ব্যবহারসংক্রান্ত নীতি পর্যালোচনা করে দেখতে হবে তাদের।