ঢাকা ১২:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
 জরুরি সংবাদকর্মী আবশ্যক। আগ্রহীরা ইমেইল আবেদন করুনঃ chalonbilersomoy@gmail.com। চলনবিলের সময় এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। 

আর্থিক সংকটের কারণে হচ্ছেনা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান

জুয়েল রানা- জেলা প্রতিনিধি (পটুয়াখালী)
  • আপডেট সময় : ০৭:২৭:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫ ১০৪ বার পড়া হয়েছে
চলনবিলের সময় অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডে বলি কান্দা গ্রামের সোহাগ বলির বাড়ির সামনে অবস্থিত একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আর্থিক সংকটের কারণে মানসম্মত ঘর তুলতে পারছেন না স্থানীয়রা

ওই মসজিদের আশেপাশে বসবাসরত স্থানীয়রা হতদরিদ্রতার সাথে জীবন যাপন করতেছে তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানটি তোলার মতো সামর্থ্য তাদের কাছে নেই, ভাঙ্গা টিনের ছাপরা দিয়ে নামাজ পড়ে স্থানীয় মুসল্লিরা সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় মসজিদটি ব্যবহারের একেবারেই অনুপযোগী মসজিদের চার পাশের বেড়া ভেঙ্গে গেছে এবং ভিতরে ঢুকে দেখলাম নামাজ পড়ার যে জায়গা তা ভিজে মাঠি কাদা হয়ে রয়েছে চালের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পুরনো টিন ফুটায় জর্জরিত হয়ে রয়েছে যার কারণে বৃষ্টির পানি সরাসরি মসজিদের ভিতরে প্রবেশ করে এবং বৃষ্টি হলে নামাজ পড়ার মতো কোনো পরিবেশ থাকে না সেখানে। তাই অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি যে দেশে ৯২% মানুষ মুসলমান সে দেশে এমন হাজারো মসজিদ আজ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে রয়েছে তাই সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে মুসল্লিদের নামাজ পড়ার জন্য একটি মসজিদ ঘর তৈরি করে দেয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আর্থিক সংকটের কারণে হচ্ছেনা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান

আপডেট সময় : ০৭:২৭:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার মৌডুবী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডে বলি কান্দা গ্রামের সোহাগ বলির বাড়ির সামনে অবস্থিত একটি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আর্থিক সংকটের কারণে মানসম্মত ঘর তুলতে পারছেন না স্থানীয়রা

ওই মসজিদের আশেপাশে বসবাসরত স্থানীয়রা হতদরিদ্রতার সাথে জীবন যাপন করতেছে তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানটি তোলার মতো সামর্থ্য তাদের কাছে নেই, ভাঙ্গা টিনের ছাপরা দিয়ে নামাজ পড়ে স্থানীয় মুসল্লিরা সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় মসজিদটি ব্যবহারের একেবারেই অনুপযোগী মসজিদের চার পাশের বেড়া ভেঙ্গে গেছে এবং ভিতরে ঢুকে দেখলাম নামাজ পড়ার যে জায়গা তা ভিজে মাঠি কাদা হয়ে রয়েছে চালের দিকে তাকিয়ে দেখলাম পুরনো টিন ফুটায় জর্জরিত হয়ে রয়েছে যার কারণে বৃষ্টির পানি সরাসরি মসজিদের ভিতরে প্রবেশ করে এবং বৃষ্টি হলে নামাজ পড়ার মতো কোনো পরিবেশ থাকে না সেখানে। তাই অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি যে দেশে ৯২% মানুষ মুসলমান সে দেশে এমন হাজারো মসজিদ আজ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে রয়েছে তাই সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে মুসল্লিদের নামাজ পড়ার জন্য একটি মসজিদ ঘর তৈরি করে দেয়া হয়।